আকীদাহর সাথে আদবের গভীর সম্পর্ক আছে। যার আকীদাহ যত শুদ্ধ, তার আদব তত সুন্দর হয়। আদব মূলত আকীদাহর প্রতিফলন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার প্রতি যে ব্যক্তি যত বেশি আত্মসমর্পিত, সে তত বেশি বিনয়ী হয়, তার চরিত্র তত সুন্দর হয়।
আল্লাহ বলেন,
"আর রহমানের বান্দাগণ তারাই, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং যখন মূর্খরা তাদের সম্বোধন করে, তারা বলে — সালাম।"
(সূরা আল-ফুরকান, আয়াত ৬৩)
তবে কেবল নম্রতা-ই উত্তম চরিত্রের পূর্ণ রূপ নয়। মুমিন অন্য মুমিনের প্রতি নম্র, কিন্তু কাফিরদের প্রতি দৃঢ় ও কঠোর। আল্লাহ বলেন —
"মুহাম্মাদের অনুসারীগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং পরস্পরের প্রতি দয়ালু।"
(সূরা আল-ফাতহ, আয়াত ২৯)
কিন্তু এই কঠোরতা কোনো অবস্থাতেই অশ্লীলতা, অশোভন বাক্যালাপ বা অন্যায় আচরণের রূপ নেয় না। মুমিনের কঠোরতা হচ্ছে ন্যায়ের ওপর অটল থাকা, সত্য প্রতিষ্ঠায় আপসহীন থাকা এবং আল্লাহর সীমা লঙ্ঘন না করা। তা ব্যক্তিগত রাগ, অহংকার, প্রতিহিংসা বা অপমানজনক ভাষার বহিঃপ্রকাশ নয়। মত, মতপার্থক্য কিংবা মতভেদের ক্ষেত্রে দালিলিক আলোচনা হতে পারে, নোংরা আক্রমন কিংবা কুৎসা রটনার মাধ্যমে নয়। এটা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার সন্তুষ্টি আদায়ের কোন পন্থা হতে পারেনা। রাসূলুল্লাহ সা. কিংবা তার সাহাবিরা কখনো অশ্লীল, কঠোরভাষী বা গালিগালাজকারী ছিলেন না।
সুতরাং তাওহিদে দৃঢ় বিশ্বাসীদের উচিত নয় নিজেদের মুখ ও হাতকে অন্যের প্রতি ফাহেশা বা অশোভন আচরণে অপবিত্র করা।
আকীদাহর সাথে আদবের গভীর সম্পর্ক আছে। যার আকীদাহ যত শুদ্ধ, তার আদব তত সুন্দর হয়। আদব মূলত আকীদাহর প্রতিফলন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার প্রতি যে ব্যক্তি যত বেশি আত্মসমর্পিত, সে তত বেশি বিনয়ী হয়, তার চরিত্র তত সুন্দর হয়। আল্লাহ বলেন, "আর রহমানের বান্দাগণ তারাই, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং যখন মূর্খরা তাদের সম্বোধন করে, তারা বলে — সালাম।" (সূরা আল-ফুরকান, আয়াত ৬৩) তবে কেবল নম্রতা-ই উত্তম চরিত্রের পূর্ণ রূপ নয়। মুমিন অন্য মুমিনের প্রতি নম্র, কিন্তু কাফিরদের প্রতি দৃঢ় ও কঠোর। আল্লাহ বলেন — "মুহাম্মাদের অনুসারীগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং পরস্পরের প্রতি দয়ালু।" (সূরা আল-ফাতহ, আয়াত ২৯) কিন্তু এই কঠোরতা কোনো অবস্থাতেই অশ্লীলতা, অশোভন বাক্যালাপ বা অন্যায় আচরণের রূপ নেয় না। মুমিনের কঠোরতা হচ্ছে ন্যায়ের ওপর অটল থাকা, সত্য প্রতিষ্ঠায় আপসহীন থাকা এবং আল্লাহর সীমা লঙ্ঘন না করা। তা ব্যক্তিগত রাগ, অহংকার, প্রতিহিংসা বা অপমানজনক ভাষার বহিঃপ্রকাশ নয়। মত, মতপার্থক্য কিংবা মতভেদের ক্ষেত্রে দালিলিক আলোচনা হতে পারে, নোংরা আক্রমন কিংবা কুৎসা রটনার মাধ্যমে নয়। এটা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার সন্তুষ্টি আদায়ের কোন পন্থা হতে পারেনা। রাসূলুল্লাহ সা. কিংবা তার সাহাবিরা কখনো অশ্লীল, কঠোরভাষী বা গালিগালাজকারী ছিলেন না। সুতরাং তাওহিদে দৃঢ় বিশ্বাসীদের উচিত নয় নিজেদের মুখ ও হাতকে অন্যের প্রতি ফাহেশা বা অশোভন আচরণে অপবিত্র করা।
0 Commentarios 0 Acciones 115 Views
Nuairah https://www.nuairah.com